হার্ট অ্যাটাক । Heart attack in bengali
হার্ট এটাক কিভাবে হয়

হার্ট এ্যাটাক

হার্ট অ্যাটাক হলো হৃদপিন্ডে হঠাৎ আক্রমণ।

হার্ট এ্যাটাকের লক্ষণ । Heart attack symptoms bangla

আপনাকে তা সত্বরপূর্ণভাবে নির্গত করতে হবে এবং মেডিক্যাল সাহায্য চাইতে হবে। হার্ট অ্যাটাক প্রতিক্রিয়া যত্ন নিতে হবে যদি সেটা হয়। হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলি একটি ব্যক্তি থেকে অন্যটিতে পার্থক্য রাখতে পারে, কিন্তু সাধারণত নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি উভয় লিঙ্গের ব্যক্তিতেই দেখা যায়:

জ্বরবিশেষ: হার্ট অ্যাটাকের সময় আপনি জ্বর অনুভব করতে পারেন। এটি সাধারণত উচ্চ তাপমাত্রায় হয় এবং অনুসন্ধান করতে অস্বস্তি পাওয়া যায়।
২.  মাংশপেশী ব্যথা: হার্ট অ্যাটাকের সময় আপনি ছাতিয়ে বা বাম বাহুতে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। এই ব্যথা সাধারণত বাম পিছনের অংশে অথবা ছাতিয়ের নিচে অনুভব হয়।
৩.  ব্যাথা বা সিংগারজনক মাথা ব্যথা: হার্ট অ্যাটাকের সময় আপনি মাথায় তীব্র ব্যাথা, সিংগারজনক মাথা ব্যথা, চোখের সামান্য মান অথবা মাথায় চাপ অনুভব করতে পারেন।
৪.  শ্বাসকষ্ট: হার্ট অ্যাটাকের সময়  শ্বাসকষ্টও হতে পারে।
৫. জড়িত ব্যাথা বা চেষ্টায় মারাত্মক ব্যথা: ব্যথার অনুভূতি হোলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থাকতে পারে। এটি অনেকেরই বর্ণনা করে যেন হার্টের উপর একটি অত্যন্ত বোঝাপূর্ণ বস্তু অবস্থান করছে বা সিঙ্গারটিক দাবি করছে।
. শ্বাসকষ্ট বা ফ্যান্টিং: হার্ট অ্যাটাকের সময় ব্যাথা শ্বাস নিতে বা ফ্যান্টিং হতে পারে। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হতে পারে যেমন অপনার শ্বাসে সমস্যা হচ্ছে বা অপনার শ্বাস সামান্য অতিরিক্ত দ্রুত হচ্ছে।
৭. অস্থিরতা বা বিশ্রামশীলতা: হার্ট অ্যাটাকের সময় অনেক মানুষের অবস্থা অস্থির হতে পারে বা আত্মসাতে বস্তুস্থ থাকতে পারে। 
৮. শ্বাসকষ্ট বা হাঁচির সমস্যা: হার্ট অ্যাটাকের সময় শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে বা হাঁচি আসতে পারে।
৯. মাথায় বা পেশিতে সমস্যা: কিছু লোকের হার্ট অ্যাটাকের সময় মাথা বা পেশীতে অস্বাভাবিক চাপ অনুভব হতে পারে।
১০. ব্যাথা বা তিত্তির অনুভব: অনেকে বুকে ব্যথা বা তিত্তির অনুভব করতে পারে।
১১. শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা: কিছু লোকের হার্ট অ্যাটাকের সময় শ্বাসতন্ত্রে সমস্যা হতে পারে, যেমন শ্বাসকষ্ট বা নিঃশ্বাসে অসুবিধা।
১২. মিতির প্রতিভার কমতা: কিছু লোকের হার্ট অ্যাটাকের সময় মিতির প্রতিভার কমতা অনুভব হতে পারে, যেমন অস্থায়ী মিতির হার বা অনিয়মিত হার।
১৩. মাথায় মিচিল অনুভব করা: হার্ট অ্যাটাকের সময় আপনি মাথায় মিচিল অনুভব করতে পারেন, যা অস্থিরতা বা ভ্রমণের অনুভবের মতো হতে পারে।

এছাড়াও, আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণগুলি হতে পারে:

• অত্যধিক থাকলেও অল্প বা মাঝারি শ্বাসের জন্য কষ্ট বা শ্বাসকষ্ট
• ত্বকের মধ্যে বা উঁচু স্থানে কম্পন বা কাঁপড় বোধ করা
• ভুলত্রীকৃত বা হীন মেয়াদে চোখের অবস্থা (অনিয়মিত ব্যাখ্যায়িত হতে পারে)
• প্রচুর কর্পোরাল দৌড়ানো বা মথনের ক্ষমতা
• তালুর উপর বা পা এবং বাম বা ডান বাহুর উপর মেটা বা ব্যাথা


হার্ট অ্যাটাকের এই সংকেতগুলি অনুভব হলে অবিলম্বে মেডিকেল সাহায্য অনুরোধ করবেন

১. মোমবাতি বা বিষময় চেষ্টা অথবা ব্যথা: মোমবাতি জনিত বা বিষময় চেষ্টা হার্ট অ্যাটাকের সাধারণ সংকেত হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটি অকারণে বা অপ্রয়োজনীয় পরিশ্রমের ফলে হৃদয় এর অধিকারকে নিঃশঙ্ক করে থাকে।
২. শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা: শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা, যেমন চোখে বা মুখে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, জ্বালাপোড়া এবং অনিয়মিত শ্বাসনালি হার্ট অ্যাটাকের সংকেত হিসাবে বিবেচনা করা হয়। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যার কারণে অকারণে নিঃশঙ্ক হৃদয় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
৩. ভয়ংকর ব্যথা: ভয়ংকর ব্যথা হার্ট অ্যাটাকের সাধারণ সংকেত হিসাবে ধারণ করা হয়। এটি অকারণে হৃদয়ের পাম্পের চরম ব্যথা বা বিপদজনক ব্যথা হতে পারে যা আপনার স্থানীয় মেডিকেল সেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করুন এবং আপনার অবস্থার বিবেচনায় তাদের পরামর্শ অনুযায়ী কর্তব্যবিমূঢ় হন। হার্ট অ্যাটাক একটি জরুরী অবস্থা যার জন্য ত্বরিতভাবে আপনার জীবনের জন্য চিকিৎসার প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদান করতে হবে।

হার্ট এটাক হলে কি হয়

কোন একটি কর্ডিয়াক ইভেন্ট, অর্থাৎ কোন ধামার ঘটনা যা মাংসপেশীর রক্ষা বা প্রদর্শনে কম্পন সৃষ্টি করে। মাংসপেশীর অক্সিজেন সরবরাহের বাধাও হতে পারে এমন সমস্যার কারণে হার্ট অ্যাটাক ঘটতে পারে।

হার্ট অ্যাটাক ঘটার পেছনের কিছু মূল কারণ হতে পারে যেমন:

১. কর্ডিয়াক আরিট্মিয়া: হার্টের আনিয়াম নিয়ন্ত্রণে বিপদজনক পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে, যেমন বাড়তি হার বা অসমান্য হার।
২. করোনারি হার্ট রোগ: হার্টের করোনারি আর্টারির সংক্রমণ বা অবরোধকতা হলে মাংসপেশীগুলির অক্সিজেন পৌঁছানো হয়না এবং হার্ট অ্যাটাক ঘটতে পারে।
৩. হাইপারটেনশ হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ): হাইপারটেনশন হলো রক্তের চাপের একটি অবস্থা যা হার্টের কর্মক্ষমতা প্রভাবিত করতে পারে এবং কর্ডিয়াক ইভেন্টের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। হাইপারটেনশন একটি মূল অসুখ হলেও এটি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
৪. শক্তিহীনতা: যখন হার্টের মাংসপেশীগুলির শক্তিশালী কার্যক্রম কম হয়ে যায়, যেমন হার্ট মাংসপেশীর ব্যবহারযোগ্য অংশ কমে যায় বা আরামহীনতা হয়, তখন হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
৫. ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস হলো রক্তে গ্লুকোজের নিয়ন্ত্রণ হারানো এবং এটি হার্টের সমস্যা উত্পন্ন করতে পারে, যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।
৬. ধূমপান ও অতিরিক্ত পানি গ্রহণ: ধূমপান ও অতিরিক্ত পানি গ্রহণ হার্টের কর্মক্ষমত অভাব করতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
৭. ওবেসিটি: ওবেসিটি হলো মানুষের বড় ওজনের অবস্থা যা হার্টের ভারের বাধা তৈরি করতে পারে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।


হার্ট অ্যাটাক হলে আক্রান্ত ব্যক্তি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি অনুভব করতে পারে:

  • জড়িত ব্যাথা বা চেষ্টায় মারাত্মক ব্যথা
  • শ্বাসকষ্ট বা ফ্যান্টিং
  • মাথায় বা পেশিতে সমস্যা
  • ব্যাথা বা তিত্তির অনুভব
  • শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা
  • মিতির প্রতিভার কমতা
যত তাড়াতাড়ি হার্ট অ্যাটাকের চিকিত্সা শুরু হবে, ততটা ভালো। সরাসরি চিকিত্সা দেওয়ার জন্য একটি হাসপাতালে ভর্তি হওয়া উচিত যাতে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সা প্রদান করা যায়।


হার্ট এটাক কিভাবে হয়

হার্ট অ্যাটাকের মূল কারণ হলো হার্টে অক্সিজেন পৌঁছাতে ব্যর্থ হওয়া বা অন্য কারণে হার্টের মাংসপেশীগুলির অক্সিজেন সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে মাংসপেশীগুলির ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং মাংসপেশী মৃত্যু হতে পারে।

হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা মূলত নিম্নলিখিত কারণগুলির ফলে ঘটতে পারে:

১. করোনারি আর্টারি ব্লক: হার্টের করোনারি আর্টারিতে ব্লক অথবা অবরোধকতা হলে হার্টে অক্সিজেন পৌঁছাতে অসমর্থ হয় এবং করোনারি আর্টারির কারণে মাংসপেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক ঘটতে পারে।

২. কর্ডিয়াক আরিট্মিয়া: হার্টে অনিয়মিত হৃদয়কেন্দ্রিত নিম্ন হৃদয়চলন বা কর্ডিয়াক আরিট্মিয়ার কারণে মাংসপেশীতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয় এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থাকে।

৩. অন্যান্য কারণগুলি: হার্ট এটাক হওয়ার অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হতে পারে মাংসপেশীর অপর্যাপ্ত রক্তসরবরাহ করার জন্য থাকা কোনও অব্যবহিত আর্টারি, ক্লটিং বা পাথর ব্লকের ফলে করোনারি আর্টারির ক্ষেত্রে হার্ট এটাক হতে পারে। অন্যান্য কারণগুলি হতে পারে হার্টের ক্ষতি করে থাকা থিকন বা পাথর, অনির্ণয় কর্ডিয়াক আরিট্রিয়া, কার্ডিয়াক সার্কুলেটরি সমস্যা, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, নিম্ন পানি গ্রহণ, ধূমপান এবং বেশি কোলেস্টেরল সমস্যা।

সর্বশেষ কয়েকটি মিনিটে করোনারি আর্টারি ব্লকের কারণে মাংসপেশীর অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। মাংসপেশীর অক্সিজেনের অভাব মাংসপেশীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং এটি মারা যেতে পারে। এই অবস্থাকে মাইকার্ডিয়াল ইনফারকশন বলে।

মাইকার্ডিয়াল ইনফারকশনের ফলে হার্টের মাংসপেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং এটি সঙ্গে কয়েকটি লাক্ষণ উতত্থাপিত হয় যেমনঃ জড়িত ব্যথা বা চেষ্টায় মারাত্মক ব্যথা, শ্বাসকষ্ট বা ফ্যান্টিং, মাথায় বা পেশিতে সমস্যা, ব্যাথা বা তিত্তির অনুভব, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা, মিতির প্রতিভার কমতা ইত্যাদি।


মেয়েদের হার্টের সমস্যার লক্ষণ

হার্ট এটাক ঘটার আগে সাধারণত হার্টের কোনও ধামার ঘটনা সংঘটিত হয় যেমন করোনারি আর্টারির ব্লক বা অবরোধকতা। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে কোন একটি বা একাধিক কারণে হার্ট এটাক ঘটতে পারে, কিন্তু এটি সাধারণত কর্ডিয়াক ইভেন্ট বা অক্সিজেন সরবরাহের সমস্যার ফলে ঘটে।

হার্ট এটাক হওয়া ব্যক্তির কর্মক্ষমতা প্রভাবিত হয় এবং তার সাধারণ অবস্থা অবশ্যই কিন্তু ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির মধ্যে ভিন্নতা থেকে প্রকাশ করতে পারে। যেমন কোনও কর্ডিয়াক ইভেন্ট বা অন্যান্য সমস্যার লক্ষণগুলির সাথে মিশে যাতে পারে। হার্ট এটাক হওয়ার সময় শ্বাসকষ্ট, হাঁচি, ব্যথা বা তিত্তি, মাথা বা পেশিতে অস্বাভাবিক চাপ, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা বা নিঃশ্বাসে অসুবিধা, মিতির প্রতিভার কমতা ইত্যাদি লক্ষণগুলি হতে পারে।

একটি হার্ট অ্যাটাক ঘটার পর অনেক ক্ষেত্রে মাংসপেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ব্যক্তির শারীরিক দক্ষতা এবং স্বাস্থ্য অবস্থা অনেকটাই পরিবর্তন পায়। একজন ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হলে বিভিন্ন লক্ষণগুলি একটানা অনুভব করা যেতে পারে, যেমন ব্যথা, অসুবিধাজনক চাপ বা সঙ্কট, শ্বাসকষ্ট, জড়িত ব্যথা, উন্মাদপ্রাণ বা মৃত্যুর অনুভব, পেটে ব্যথা, আপআচারবহির্মানুষিক পরিবর্তন অনুভব এবং অন্যান্য সংক্ষিপ্ত লক্ষণ হতে পারে।

মার্কিন হার্ট এসোসিয়েশন (American Heart Association) একটি লিস্ট প্রদান করে যা উল্লেখ করে যেকোনো হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সময় দেখা যায় যেসব লক্ষণগুলি হতে পারে:

  • জড়িত ব্যথা বা চেষ্টায় মারাত্মক ব্যথা (অজান্তে থাকতে পারে)
  • শ্বাসকষ্ট বা ফ্যান্টিং
  • মাথায় বা পেশিতে অস্বাভাবিক চাপ, মন্দ অবস্থা বা অসুবিধাজনক মনে হতে পারে
  • ব্যাথা বা তিত্তির অনুভব
  • বেপরোয়া অসুবিধা, জ্বলন্ত বুক, গর্জন বা কিছু অভ্যাসিক কাজের সময় অস্বাভাবিক অবস্থা
  • ব্যথা বা মর্মাহত কানে অস্বাভাবিক অনুভব
  • মিতির প্রতিভার কমতা, উন্মাদপ্রাণ বা মৃত্যুর অনুভব

যদি আপনি এই ধরনের লক্ষণগুলি অনুভব করেন বা কাউকে এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন, তাহলে অতি দ্রুত মেডিক্যাল সাহায্যের জন্য যোগাযোগ করুন। হার্ট অ্যাটাক একটি জীবনসংকটকর অবস্থা হতে পারে এবং মূলত মাংসপেশীর ক্ষতির ফলে জীবনসংকট সৃষ্টি হতে পারে। তাই, ক্ষুদ্রতম লক্ষণগুলি ওমোম না করে সঙ্গে যেতে চেষ্টা করুন এবং মেডিক্যাল সাহায্য নিন।



মিনি হার্ট এটাক সিম্পটমস

মিনি হার্ট অ্যাটাক, যা সাধারণত মিনি স্ট্রোক বলা হয়, একটি মাধ্যমিক বা লঘিষ্ঠ হার্ট অ্যাটাকের রূপ ধারণ করে। মিনি হার্ট অ্যাটাক সাধারণত ১৫ মিনিট বা তার কম সময় সময়ের জন্য থাকে। মিনি হার্ট অ্যাটাকের সিম্পটমগুলির মধ্যে সংযোগিত হতে পারে:

  1. জড়িত ব্যথা বা চেষ্টায় মারাত্মক ব্যথা (অজান্তে থাকতে পারে)
  2. শ্বাসকষ্ট বা ফ্যান্টিং
  3. মাথায় বা পেশিতে অস্বাভাবিক চাপ, মন্দ অবস্থা বা অসুবিধাজনক মনে হতে পারে
  4. ব্যাথা বা তিত্তির অনুভব
  5. বেপরোয়া অসুবিধামিনি হার্ট অ্যাটাকের সিম্পটমগুলি একটি পুরোনো হার্ট অ্যাটাক এর সিম্পটমগুলির সাথে মিলিত হতে পারে, কিন্তু সম্প্রতিক হার্ট অ্যাটাক এর সিম্পটমগুলির তুলনায় তা কম মার্ক থাকতে পারে এবং অনুভব করা যায় প্রাথমিক আচরণের মতো একটি অবস্থা।

কিছু মিনি হার্ট অ্যাটাকের সিম্পটমগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

  1. অস্বস্তি বা হঠাৎ উঠা অস্থিরতা
  2. ব্যাথা, চেষ্টায় অবাঞ্ছিত চাপ বা ব্যথা
  3. শ্বাসকষ্ট বা মাংসপেশীর কঠোরতা
  4. মিতির প্রতিভার কমতা বা মেলায় মিছলো অনুভব
  5. একটি মিনি স্ট্রোক এর অনুভব (যেমনঃ মাথা ঘুরতে শুরু হওয়া।


অন হার্ট এ্যাটাক হলে অনেক ক্ষেত্রে প্রাথমিক লক্ষণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

১. জ্বলবানো বা বিভ্রমজনক চেষ্টা: একটি করোনারি আর্টারির ব্লক বা অবরোধ হতে পারে।

২. শ্বাসকষ্ট বা পানিতে প্রশ্বাসের অভাব: হার্ট এটাকের কারণে শ্বাসকষ্ট বা পানিতে প্রশ্বাসের অভাব অনুভব করা হতে পারে।

৩. জ্বর বা ঠান্ডা: কিছু হার্ট এটাক রোগী একটি জ্বর বা ঠান্ডা অনুভব করতে পারে।

৪. মাথা ঘুরতে শুরু হওয়া: মিনি স্ট্রোকের একটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে মাথা ঘুরতে শুরু হওয়া।

৫. অতিরিক্ত প্রতিভা কমতা: কিছু হার্ট এটাক রোগী একটি মিনি স্ট্রোকের মতো প্রতিভা কমতা বা মেলায় মিছলো অনুভব মিনি হার্ট অ্যাটাক সিম্পটমগুলি হতে পারে কিন্তু এগুলি সাধারণত কম মার্ক হয়ে থাকে এবং সঙ্গে যাতে চিকিত্সার সাহায্য পাওয়া যায় সেটা নয়। যেমনঃ অস্বস্তি বা হঠাৎ উঠা অস্থিরতা, ব্যাথা বা অস্বাভাবিক চাপ চেষ্টা, মাথায় বা পেশিতে অস্বাভাবিক চাপ বা অনুভব, বেপরোয়া অসুবিধা বা ক্লান্তি, শ্বাসকষ্ট বা প্রশ্বাসে অসুবিধা, মিতির প্রতিভা কমতা ইত্যাদি।

যদি আপনি এই ধরনের লক্ষণগুলি অনুভব করেন বা কাউকে এই লক্ষণগুলি অনুভব করেন, তাহলে সরাসরি মেডিকেল সাহায্যের জন্য সরানো উচিত। মিনি হার্ট অ্যাটাক সাধারণত একটি সার্বজনীন চিকিত্সা দ্বারা সম্পর্কিত হতে পারে এবং আপনার জীবনসঙ্কটকে প্রতিরোধ করতে পারে।


হার্ট এর ঔষধ । Heart attack hole koronio

হার্ট রোগ বা হার্ট অ্যাটাক সম্পর্কিত ঔষধ বিষয়ে আমি বৈদ্যুতিন নই, কিন্তু আমি আপনাকে কিছু সাধারণত ব্যবহৃত ঔষধ উল্লেখ করতে পারি। কোনও সাইট বা ব্লগে নির্দিষ্ট হার্ট রোগের বিষয়ে বিস্তারিত জ্ঞানের জন্য এবং প্রয়োজনীয় চিকিত্সায় পরামর্শের জন্য অভিজ্ঞ চিকিতকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

হার্ট রোগ সম্পর্কিত ঔষধগুলির নিম্নলিখিত কিছু উদাহরণ দেওয়া হলঃ

১. এসপিরিন: এসপিরিন হার্ট রোগের প্রতিরোধে একটি প্রমুখ ঔষধ। এটি রক্তের উপস্থিত থাকা ব্লড ক্লটিং এর ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

২. স্ট্যাটিন: স্ট্যাটিন কোলেস্টেরল নির্মাণ কমাতে এবং হার্ট রোগের ঝুঁকি কমাতে ব্যবহৃত হয়।

৩. বিটা-ব্লকার: বিটা-ব্লকার হার্টের কাজ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হার্ট রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। এই গ্রুপের ঔষধগুলি একটি নির্দিষ্ট হার্ট অ্যাটাক এবং হার্ট রোগের মাধ্যমে রক্তপাত বা পাম্প নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

আমার সুপারিশ হলো আপনি একজন কার্ডিয়ালজিস্টের সাথে পরামর্শ করেন যেখানে আপনি বিশেষজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন এবং আপনার বর্তমান অবস্থার উপর ভিত্তি করে একটি যথাযথ চিকিত্সা পরামর্শ পাওয়া যায়।

 

হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসা । Heart attack treatment bangla

হার্ট অ্যাটাক রোগের চিকিত্সা প্রদানের জন্য সম্প্রতি বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। চিকিত্সার পদ্ধতিগুলি হতে পারে:


আগ্রহণ ও উপস্থাপন পরিস্থিতি: হার্ট অ্যাটাক রোগীদের সাম্প্রতিক উপস্থাপন ও স্থানান্তর করা হয় চিকিত্সার জন্য উপযুক্ত হার্ট হাসপাতালে বা চিকিত্সায় প্রশিক্ষিত প্রতিষ্ঠানে। এই পরিস্থিতিতে ব্যবস্থাপনা করা হয় যাতে দ্রুত চিকিত্সা শুরু করা যায়।

ব্লড থিনার ঔষধ প্রদান: ব্লড থিনার ঔষধ ব্যবহার করে রক্তপাত বা পাম্পের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করা হয়। এই পদ্ধতি মাধ্যমে থ্রমবাসিস্টে গঠিত থাকা ব্লড ক্লটগুলি বিলুপ্ত করা হয় এবং অবরোধকতা কমানো হয়। সাধারণত, এসপিরিন এবং অন্যান্য ব্লড থিনার ঔষধ ব্যবহার করা হয়।

খুনের ব্যবস্থাপনা: খুনের ব্যবস্থাপনা শুরু হয় হার্ট অ্যাটাক খুনের ব্যবস্থাপনা শুরু হয় হার্ট অ্যাটাক রোগীর পুনরুদ্ধারের জন্য। এটি উচ্চমাত্রায় চিকিত্সা প্রদান করার জন্যে ব্যবহৃত হয়। খুনের ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত উপায় হতে পারে:

থ্রোমবলাইসিস (Thrombolysis): এটি খুনের ক্লত্র সমাপ্ত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি খুনের গঠনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং খুনের সাধারণ আচরণ চালু করতে পারে।

ক্যাথিটারিয়াল ইন্টারভেনশন (Catheter-based Intervention): খুনের ব্লকেজ সরানোর জন্য ক্যাথিটার ব্যবহার করা হয়। এটি অত্যন্ত দক্ষতা প্রয়োজন করে এবং ব্লকেজের স্থানে চুম্বক প্রভাব ব্যবহার করে খুনের পুনরুদ্ধার করতে পারে।

করোনারি অ্যাঙ্গিওপ্লাস্টি (Coronary Angioplasty): এটি খুনের ব্লকেজ সরানোর জন্যে ক্যাথিটার ব্যবহার করে। এটি খুনের স্থানে একটি স্টেন্ট স্থাপন করে যা খুনের পাম্পে প্র


হার্ট অ্যাটাকের চিকিত্সা একজন চিকিত্সকের নির্দেশনামূলক ও নির্ভরযোগ্য হওয়া উচিত। একজন চিকিত্সক আপনার মেডিক্যাল হিস্ট্রি, পরীক্ষা ফলাফল এবং সাধারণ অবস্থার উপর ভিত্তি করে আপনাকে উপযুক্ত চিকিত্সা পরামর্শ প্রদান করবেন। চিকিত্সা প্রক্রিয়া এবং ঔষধের বিষয়ে আপনার চিকিত্সকের নির্দেশনামূলকতা অনুসরণ করুন এবং সময়েই চিকিত্সার সাথে যোগাযোগ রাখুন।


হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক এর মধ্যে পার্থক্য কি?

হার্ট অ্যাটাক

• হার্ট অ্যাটাক একটি হার্ট রোগ যা হৃদয়ের মাংসপেশীতে রক্তপাত সম্প্রসারণের কারণে ঘটে।
• এটি হার্টের একটি মাংসপেশীর অংশের রক্তপাত সম্প্রসারণের ফলে সেই অংশের অক্সিজেন পূর্ণ রক্তের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, যা যদি বেশি সময় ধারণ করে তবে হার্টের মাংসপেশীর সংক্রমণ ও হার্টের অংশের মৃত্যু ঘটে।
• হার্ট অ্যাটাকের সাধারণ লক্ষণগুলি হলঃ ব্যাথা বা অস্বাভাবিক চাপ চেষ্টা, ব্যাথা বা প্রতিস্থান বা ব্যথা সন্ত্রস্ত বুক, বিচ্ছিন্ন হৃদয় ধ্বনি, মুখ বা হাতে অস্বাভাবিক ব্যথা বা অস্বাভাবিক প্রতিস্থান।

স্ট্রোক

• স্ট্রোকের মূল কারণ হলো মস্তিষ্কের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যাওয়া, এমনকি অসুবিধা পূর্ণ বা ক্ষতিগ্রস্থ মস্তিষ্কের অংশে অক্সিজেন পূর্ণ রক্তের সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়া।
• স্ট্রোকের সাধারণ লক্ষণগুলি হলঃ মাথায় ব্যাথা, মাথার ঘুর্নি বা শ্বাসকষ্ট, মুখের পাশে বা আঁখের একপাশে মাংশপেশীর অক্ষতি, অনিচ্ছাকৃত শব্দ বা কথা বলা, দৃশ্যের ব্যথা, হস্তের ও পায়ের একপাশের অক্ষতি বা কমতা, আত্মবিশ্বাসের কমতা বা অনিচ্ছাকৃত চলাফেরা।
• স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে একটি পার্থক্য হলো যে, হার্ট অ্যাটাক হলো হার্টের মাংসপেশীতে রক্তপাতের বন্ধনী বা ক্লটিং বা অবরোধক স্ট্রোক এর কারণে মস্তিষ্কের অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এর কারণে হার্টের মাংসপেশীতে ক্লটিং বা অবরোধক গঠন হয়।
•স্ট্রোকে মস্তিষ্কের অংশ অনুপস্থিত হয়ে যায়, যার ফলে মস্তিষ্ক সংক্রমিত হয়। হার্ট অ্যাটাকে হার্টের মাংসপেশীতে ক্লটিং বা অবরোধক গঠন হয়, যা হার্টের সংক্রমিত অংশের রক্তপাত সম্প্রসারণ বন্ধ করে।


উভয় রোগের লক্ষণ ও প্রভাবগুলি একে অন্যকে ভিন্ন হতে পারে এবং উভয়ই আপনার চিকিত্সকের পরামর্শের জন্য পরিষ্কার হওয়া উচিত। তবে, স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাব্য উপসর্গ সম্পর্কে সতর্ক থাকা ও দ্রুত চিকিত্সা প্রদান পেতে গুরুত্ব দিতে ভুলবেন না।




আমাদের শেষ কথা

হার্ট অ্যাটাকের কারণে হার্টের কোনো অংশের অক্সিজেন পূর্ণ রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, যা পরিণামস্বরূপে সেই অংশের মাংসপেশীর সংক্রমণ ও ক্ষতি হয়। হার্ট অ্যাটাক হলো একটি জীবনপ্রতিরোধী হালকা রোগ নয়, এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল স্থিতি হতে পারে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন